রাফি চৌধুরী, সীতাকুণ্ড প্রতিনিধিঃচট্রগ্রামের সীতাকুণ্ড ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সকাল সকাল পৃথক ২টি মারাত্মক সড়ক দূর্ঘটনা, এক সিএনজি চালক নিহত, আহত হয়েছে কমপক্ষে ১৬ জন।
প্রথম দূর্ঘটনাটি হয়েছে ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের সীতাকুন্ডের পন্থিছিলা এলাকায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়,সকাল ১১ টায় হাইওয়ে টহল পুলিশ সিএনজি টেক্সি কে দাঁড়াতে সংকেত দিলে পুলিশের ভয়ে বেপরোয়া গতির সিএনজিটি হঠাৎ ঘুরিয়ে দিলে দাউদকান্দি এক্সপ্রেস নামে একটি বাস এসে পড়লে এতে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়, এতে ঘটনাস্থলেই মারা গেছে সিএনজি চালক কোরবান আলী (৩৮) পিতা- বাদশা মিকার,পন্থিছিলা, ২ নং ওয়ার্ড,সীদাকুন্ড পৌরসভা ও আহত হয় সিএনজির আরো ৪ যাত্রী,তাদের কে সীতাকুন্ড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
অন্যটি দুপুর ১ টায় সীতাকুণ্ডের জোড়ামতল এলাকায় সীতাকুণ্ড টু অলংকার রোডে চলাচলকারী রুপসী সীতাকুণ্ড নামের দুটি ৮ নাম্বার বাস নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতায় লেগে একটার পিছনে আরেকটি মেরে দিয়ে এ দূর্ঘটনা ঘটে। এতে দুই বাসেরই ১২ যাত্রী মারাত্মক হতাহত হয়।
তাদের কে বিভিন্নস্হানে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
চালকদের বেপোয়ারা গাড়ী চালনায়ই এসব দূর্ঘটনার ঘটনা ঘটে।
বটতল হাইওয়ে থানা ফাঁড়ির ইন্চার্জ,, জানায়,পন্থিছিলায় দূর্ঘটনার খবর পেয়ে টহল পুলিশ ঘটনাস্হলে গিয়ে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে প্রেরণ করে পুলিশ।এতে সিএনজি চালক কে চিকিৎসক কে মৃত ঘোষনা করে।টেক্সিকে ধাওয়ার সংবাদ সঠিক নয়।
উল্লেখ্য,ঢাকা- চট্রগ্রাম মহাসড়কে সিএনজি চলাচল নিষিদ্ধ রয়েছে।কিছু সিএনজি হাইওয়ে পুলিশের সাথে কন্ট্রাক করে চলাচল করছে। যেসব সিএনজি কন্ট্রাক নেই তাদের কে দেখলেই হাইওয়ে পুলিশ ধাওয়া করে,নিজেকে বাঁচাতে গিয়ে দূর্ঘনটা পতিত হয়ে
জান মালের ক্ষয়ক্ষতি হয়ে থাকে।