বৃহস্পতিবার, ০৮ জুন ২০২৩, ০৭:২৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
Logo তীব্র তাপদাহে লোডশেডিং বিপর্যস্ত প্রাণীকুল Logo বিশ্ব মানের গ্লোবাল ওয়ার্ক- স্ট্যাডি উদ্যোগে আলোচনা সভা। Logo রাজনীতিতে নতুন দিগন্তের সৃষ্টি প্রত্যাশায় নড়াইল ২ আসনে নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত- লায়ন নুর ইসলাম। Logo ছোট ভাইয়ের আবাদি জমিতে সেচ দিতে বড় ভাইয়ের বাঁধা Logo রায়পুরা মির্জাপুরে সরকারি ন্যায্য মূল্যের টিসিবি পণ্য বিতরণ Logo ঢাকা প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত মহিলা বিষয়ক সম্পাদকদের ঈদ পূর্ণমিলনী সভা সম্পুর্ন Logo নওগাঁর রাণীনগরে ভিক্ষুকদের মাঝে চার্জার ভ্যানগাড়ি ও ছাগল বিতরণঃ Logo ঈশ্বরগঞ্জে কিশোর গ্যাংয়ের ৫ সদস্য দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার। Logo শার্শা উলাশী ইউনিয়নে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বিশাল জনসভা Logo শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে জমি সংক্রান্ত সংঘর্ষে আহত-৩
বিজ্ঞাপন
আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিন ।  যোগাযোগঃ 01977306839

সয়াবিনের বাজারে শুরু হলো নৈরাজ্য,সংকট কৃত্রিম বাজার থেকে উধাও বোতলজাত সয়াবিন

Reporter Name / ৬১০ Time View
Update : রবিবার, ১ মে, ২০২২, ৩:২৭ পূর্বাহ্ণ

 ফুলপুর উপজেলা প্রতিনিধি জুয়েল রানা ঈদের আগেই দেশের বাজারে ভোজ্য তেলের দাম দিন দিন বাড়েই চলছে। ময়মনসিংহের ফুলপুরের চিত্র ঠিক একই রকম। মাত্র সপ্তাহের ব্যবধানে সয়াবিন তেলের দাম লিটারপ্রতি বেড়েছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা। সাকল্যে ১ লিটার তেলের দাম এখন ১৯০ থেকে ২১০ টাকা। চাহিদার বিপরীতে জোগান ঠিক থাকার পরও কেন বাড়ছে তেলের দাম, তার কারণ খুঁজতে রীতিমতো হিমশিমে পরেছে সরকার। তবে মিল মালিক ও পাইকাররা বলছে উল্টো কথা। জোগান সীমিত বিধায় দাম বাড়ছে ভোজ্য তেলের। তবে মালিকদের সঙ্গে হিসাব-নিকাশ করে সরকার সয়াবিন ও পাম তেলের দর ঠিক করে দিলেও তা কোথাও কার্যকর হচ্ছে না। তাই শত চেষ্টা করেও দাম কমানো বা নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না ভোজ্য তেলের দাম। তবে ফুলপুরের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা বলছেন, বড় আড়ৎ বা মিল মালিকরা ভোজ্য তেলের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করেছে অধিক মুনাফার লোভে। দেশের বাজারে এমন নজির আগেও দেখা গেছে। কোনো দুর্যোগ, যুদ্ধবিগ্রহ বা আমদানি কমে গেলে এ ধরনের সংকট বারবার সৃষ্টি করা হয়েছে। কিছুদিন আগেও পেঁয়াজের আমদানি বন্ধ হওয়ায় দেশবাসীকে কেজিপ্রতি ১২০-১৫০ টাকায় পেঁয়াজ কিনতে হয়েছে। অথচ দেশীয় পেঁয়াজে চাহিদা মেটানো গেলেও আমদানি নেই বলেই সৃষ্টি করা হতো কৃত্রিম সংকট। ভোজ্য তেলের ক্ষেত্রেও তেমন হয়ে থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। ফুলপুরের বেশ কিছু বাজারে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, দোকানগুলোতে এখন আর বোতলজাত সয়াবিন বেশি পাওয়া যাচ্ছে না। অতিরিক্ত মুনাফার লোভে দোকানিরা বোতলের তেল ঢালছেন ড্রামে। যে ক্রেতার একসঙ্গে পাঁচ বা এক লিটারের বোতল কেনার সামর্থ্য নেই তিনি কিনছেন ২৫০ মিলিলিটার। আর সেই সুবাদেই দিনে-দুপুরে ভোজ্যতেলের বাজার নিয়ে চলছে এই নৈরাজ্য। ব্যবসায়ীদের এই জালিয়াতি কে ঠেকাবে, প্রশ্ন সাধারণ মানুষের। ফুলপুরের বাস-স্টেশন, ভাইটকান্দি বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অনেকেই এখন প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১৯০-২১০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। ফুলপুরের রিকশাচালক ভেন চালকরা বলছেন, ‘এখন আর বোতলের তেল কেনার সামর্থ্য নেই। যখন যেটুকু লাগে সেটুকু কিনি। এতে খরচ কম হয়।’ ভোজ্যতেলের কোনো ঘাটতি না থাকলেও ডিলারদের কারসাজিতে বাজারে সয়াবিন তেলের ‘কৃত্রিম সংকট’ তৈরি হয়েছে। তেলের দাম আরো বাড়বে, এই আশায় মজুদ করে রাখছেন অনেক ব্যবসায়ী। সাধারণ মানুষের দাবি দ্রুত ঈদের আগেই ছোট,বড় সকল ব্যবসায়িদের গোডাউনে প্রশাসনের দ্রুত অভিযান পরিচালনা করার ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Design & Developed by : BD IT HOST