বিশেষ প্রতিনিধি।। পৃথিবীতে প্রত্যেক মানুষই সপ্ন দেখে সুন্দর জীবনযাপনের,আশায় বুক বাধে,আবার কেউ কেউ সপ্ন দেখে তার পরিবারের সকলের মুখে হাসি ফুটাতে। তাই তো অনেকেই বেছে নেয় হাজার মাইল দূরে প্রবাস জীবন। বাপের জায়গা জমি বিক্রি করে অনেকেই সুখের আশায় বাংলাদেশের মায়া ত্যাগ করে চলে যান প্রবাসে।তেমনি সজল রানা তার পরিবারের মুখে দুবেলা দু মুঠো আহার, জোগাতে স্বজনদের হাসি মুখে রাখার জন্য জমি বিক্রি করে টাকা পয়সা দিয়ে চলে যান সৌদি আরবের মরুভূমিতে তাতেও শেষ রক্ষা হলো না সজল রানার, তিনি প্রতারণার শিকার হন দালাল জহিরুল ইসলামের কাছে। ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লা জেলার ,হোমনা থানার ফতেরকান্দি গ্রামে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায় যে,জহিরুল ইসলাম ,,সজল রানাকে বিভিন্নভাবে লোভ দেখিয়ে সৌদি আরবে ,গাড়ী চালকের ভিসা দেয়ার আশ্বাস দেন, তার মুখের কথা বিশ্বাস করে সৌদি আরবের ড্রাইভিং বিসার কন্টাক করে সৌদি পৌঁছানোর পর, তার সাথে প্রতারণা করে সজল রানাকে বিপদে ফেলে ড্রাইভিং কাজ, দেয়া হয়নি, দিয়েছেন বিল্ডিং কন্সট্রাকশন এর কাজ যেটা সজল রানার জন্য খুব কষ্টদায়ক কষ্টকর, তারপরও সজল বাপের জায়গা জমি বিক্রি করে টাকা দিয়েছে বলে ফিরে আসেনি, সজল রানা কাজের বেতনটাও সেই দালালের লোকজনেরা তুলে নিয়ে যায় তাদের হাতে, এমনটাই বলে জানান অসহায় সজল।এদিকে দালাল জহিরুল কে এই সকল জালিয়াতির ব্যাপারে জানাতে গেলে জহিরুলের সন্ত্রাসী বাহিনী সজলের আব্বা মোশাররফ হোসেন ও তার ভাইকে এলোপাতাড়ি ভাবে মারধর করে আহত করেছে, পরে তিনি হোমনা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করার জন্য গেলে ঐ অভিযোগ খানা গ্রহণ করেননি থানা কর্তৃপক্ষ । জাতীয় দৈনিক সময়ের কন্ঠের প্রধান সম্পাদক হোমনা থানার ওসির মুঠো ফোনে যোগাযোগ করে অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তাকে বলেন বিষয়টি আমি জেনেছি এলাকায় বৈঠকের মাধ্যমে মিমাংসা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে,হোমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে নিজস্ব প্রতিবেদক কথা বলা শেষ হতে না হতেই শেখ ফরিদ নামের এক ব্যক্তি মেয়ের চাচা, পরিচয় দিয়ে নিজস্ব প্রতিবেদকে, বলেন আপনি যে এই নিউজটি করেছেন নিউজের কথা গুলো সঠিক নয় সম্পুর্ন মিথ্যা বলেছে আপনাদের কাছে একথা বলায় সময়ের কন্ঠের নিজস্ব প্রতিবেদক বললেন আপনি আমার নাম্বার পেলেন কোথায়, প্রতিবেদকে তিনি উত্তর দিলেন নাম্বার সংগ্রহ হয়ে যায় আরো বলেন তিনি, আপনি জানেন না, আমরা তাহার কাছে টাকা পাব বিদেশে নেওয়ার সময় বাকি ছিল, আমাদের মেয়ের সাথে বিদেশ যাওয়ার আগে গোপনে প্রেমছিল সেই প্রেমকে কেন্দ্র করে মেয়ের বাবা কে ব্ল্যাকমেইল করার চেষ্টা করেছিলেন বিদায়, বিদেশে মামলা করেন মেয়ের বাবা। তাই জেল খাটছে ঐ ছেলে, মেয়ের চাচা শেখ ফরিদ এ সব কথা বলেন । সজল রানার বাবা সাংবাদিকদের জানান তার পরিবারকে বিভিন্ন ভাবে হুমকি ধামকি দিচ্ছেন আমরা এখন সবসময় আতংকে ভয়ে দিনযাপন করছি যে কোন সময় আমাদের বড় ধরনের ক্ষতি করতে পারে,এবং আমার ভাই কে জখম করে হোমনা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে আমার ভাই তাই তিনি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে সহযোগিতা কামনা করেন এবং দালাল জহিরুল ইসলাম সহ তার বাহিনীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন। এদিকে টাকা নিয়ে প্রতারণাই শেষ নয় এই জহিরুল ইসলাম সজল রানাকে মেয়ে কেলেঙ্কারি ভিডিও কলের ডকুমেন্টস নিয়ে সৌদি আরবে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলহাজতেও রেখেছেন বলে জানা গেছে, যার বিস্তারিত পরবর্তীতে তুলে ধরা হবে।সমায়ের কন্ঠের অনুসন্ধান সহ বিভিন্ন পত্রিকায় চোখ রাখুন পরের সংবাদে।