পটুয়াখালী মির্জাগঞ্জে উপজেলার পূর্ব সুবিদখালী মৌজার ১৭৮/১ নং খতিয়ানের ৫০ দাগের মুল মালিক মোঃ খবির উদ্দিন। তাহার মৃত্যুতে চার ভাই বোন অংশীদার হয়। দুই বোন জমির মালিক হলেও থানায় ও স্থানীয়দের মিমাংসা করলেও দখলে যেতে পারেনি বোনেরা৷ দখলে গেলেই তাদের বাধা প্রধান করেন দুই পাষান ভাই।
গত বুধবার (১৬ মার্চ ) সকালে সুবিদখালী বাজারের উওর পাশে নিজ জমিতে জান্নাতুল ফেরদৌস ও ফারজান ইসরাত সিলভি বাবার রেখে জাওয়া সম্পত্তিতে মিস্তিরি দিয়ে টিনসেট ঘড়ে কাজ করতে গেলে ভারাটিয়া লোকদের নিয়ে কাজে বাধা দেয় আপন দুই ভাই। ঘটনার নিয়ন্ত্রণে আনে স্থানীয় হারুন মৃধা । ভারাটিয়া লোকেরা অশ্লীল আচারন করে বোনদের৷
জানাযায়, বাবা খবির উদ্দিন মৃত্যুর আগে সাক্ষরিত এক কাগজে ভাগ বন্টন করে জায়৷ বন্টনে উল্লেখ থাকে যে পুর্ব পাশের দোকান থেকে শুরু করে পশ্চিমে ৪৭ ফুট পর্যন্ত তাহার দুই মেয়ে ভোগ দখল করিবে৷ জান্নাতুল ফেরদৌস বাদী হয়ে মির্জাগঞ্জ থানায় ২০১৬ সালে জিডি নং ৯২৬/১৬ আপন দুই মোঃ আমিনুল ইসলাম খোকন (৪৫) আল-আমিন পিন্স (৩৩) দুই জনের নামে সাধারণ ডায়েরি করেন, ডায়েরিতে উল্লেখ্য থাকে যে, দুই বোনের জমি নাদাবি দলিল মুল্যে রেজিষ্ট্রি করে দিতে হবে। না দিলে মেরে ফেলার হুমকি প্রধান করেন।
এ ছারাও পাঁচ জন শালিসদার সকলের উপস্থিতিতে ভাগ বন্টন করে দেয়। সেই ভাগ বন্টন জমিতে বেনেরা কাজ করতে গেলেই বিভিন্ন তাল বাহানা শুরু করেন আপন দুই ভাই।
ভুক্তভোগী দুই বোন জানান বাবার পৈতৃক সম্পত্তির মালিক তারা বাবার ওয়ারিশ সুত্রে মালিক। আমরা আমার বাবার রেখে জাওয়া সম্পত্তিতে কাজ করতে গেলে বিভিন্ন ভাবে বাধা দেয় তারা তাদেরকে আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবী জানাই।
অভিযুক্ত আমিনুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিক বার কল করা হলেও নাম্বারটি বন্ধ পাওয়া জায়।
মির্জাগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আনোয়ার হোসেন তালুকদার বলেন ঘটনাটির খবর শুনছি তবে অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।