শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
Logo সাংবাদিক জুয়েল খন্দকারের বিরুদ্ধে কাউন্সিলর সাহেদ ইকবাল বাবুর মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে প্রতিবাদ সভা অনুষ্টিত Logo জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ঠিকাদারদের সাথে লিরা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ”র মতবিনিময় সভা-সম্পন্ন Logo হোসনাবাদ উপ-নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে যে যেই প্রতীক পেলেন। Logo অভয়নগরে মাছের ঘের ভয়ভীতি দেখিয়ে জবরদখল করার অভিযোগ : রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কা। Logo চট্টগ্রাম মেডিকেলে  দালাল চক্রের ৩ সদস্য আটক Logo বেনাপোল পুলিশের অভিযানে সাজাপ্রাপ্ত আসামীসহ ১৪ জন গ্রেফতার Logo রায়পুরায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ Logo ঝালকাঠিতে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইটবাটা প্রস্তুতের কাজ ও গাছ কাটায় প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ভায়োলেশন মামলা Logo “ইন্টারন্যাশনাল প্রেস ক্লাব এন্ড হিউম্যান রাইটস” এর কেন্দ্রীয় কমিটির চূড়ান্ত প্রার্থিতা গ্রহণ। Logo সাংবাদিকদের বিতর্কিত করায় লাকীর বিরুদ্ধে এক হাজার কোটি টাকার মানহানী মামলা করার ঘোষণা-বিএমইউজে”র মানববন্ধন
বিজ্ঞাপন
আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিন ।  যোগাযোগঃ 01977306839

ভোলায় নদী ভাঙ্গন থেকে একমাত্র রক্ষার চেষ্টা করছেনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা । এমপি শাওন

Reporter Name / ১২৬০ Time View
Update : মঙ্গলবার, ৫ এপ্রিল, ২০২২, ১:১৮ অপরাহ্ণ

এ.এইচ রিপন ভোলা জেলা প্রতিনিধি:

ভোলার তজুমদ্দিন ও লালমোহন উপজেলার মেঘনা উপকূলীয় অঞ্চল রক্ষা ও নদীর তীর সংরক্ষণের জন্য বৃহৎ একটি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (৫ এপ্রিল) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ভোলা-৩ আসনের মেঘনা নদীর তীর সংরক্ষণে ১ হাজার ৯৬ কোটি ৬০ লাখ টাকার একটি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়। নির্বাচনী এলাকায় এমন খবর আসার পরপরই সাধারণ মানুষকে আনন্দ প্রকাশ করতে দেখা গেছে। স্থানীয় মানুষ এতবড় প্রকল্প অনুমোদনের জন্য একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা এবং স্থানীয় সাংসদ নুরুন্নবী চৌধুরীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

সূত্র জানায়, তজুমদ্দিন ও লালমোহন উপজেলার উপকূলীয় বাঁধ পুর্নবাসন, নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন ও সংরক্ষণ প্রকল্পে (প্রথম পর্যায়) ১ হাজার ৯৬ কোটি ৬০ লাখ টাকার একটি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে বোরহানউদ্দিন উপজেলার হাসাননগর ইউনিয়ন থেকে দক্ষিণে তজুমদ্দিন ও লালমোহন উপজেলা হয়ে চরফ্যাশন উপজেলার বেতুয়া পর্যন্ত ৩৪ কি.মি বাঁধের উন্নয়ন হবে। বাঁধের উচ্চতা আরো ৫ ফুট বৃদ্ধি করে ১৮ ফুট কার্পেটিং সড়কের প্রস্তাব করা হয়েছে। সড়ক বাঁধের একপাশে ব্লক ও জিওব্যাগ দ্বারা নদীর তীর সংরক্ষণ ও অপর পাশে সবুজায়ন করা হবে।

উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আজ মঙ্গলবারের সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়েছে। গণভবন প্রান্ত থেকে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী। পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান সংবাদ সম্মেলন করার পর এ তথ্য টিভিতে প্রচারের পরপরই মানুষের মধ্যে আনন্দ-উচ্ছ্বাস দেখা যায়।

সাংসদ নুরুন্নবী চৌধুরী জানান, প্রকল্পটি এলাকার মানুষের প্রাণের দাবি এবং আমার নির্বাচনী অঙ্গীকার। ভোলার মানুষকে নদীভাঙনের হাত থেকে রক্ষায় এবং এযাবৎকালে জেলার সবচেয়ে বড় প্রকল্প অনুমোদন দেয়ায় এলাকার মানুষের পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী থাকলেই এ দেশে উন্নয়ন হয়। তাই এ প্রকল্পের কারণে ভোলার মানুষ বারবার আওয়ামী লীগকে ভোট দেবে। ইতিপূর্বেও প্রধানমন্ত্রীর মাধ্যমে নদীর তীর সংরক্ষণের জন্য তজুমদ্দিনে ৬০০ কোটি এবং লালমোহনে ২৩২ কোটি টাকার কাজ বাস্তবায়ন করা হয়।ভোলার তজুমদ্দিন ও লালমোহন উপজেলার মেঘনা উপকূলীয় অঞ্চল রক্ষা ও নদীর তীর সংরক্ষণের জন্য বৃহৎ একটি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (৫ এপ্রিল) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ভোলা-৩ আসনের মেঘনা নদীর তীর সংরক্ষণে ১ হাজার ৯৬ কোটি ৬০ লাখ টাকার একটি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়। নির্বাচনী এলাকায় এমন খবর আসার পরপরই সাধারণ মানুষকে আনন্দ প্রকাশ করতে দেখা গেছে। স্থানীয় মানুষ এতবড় প্রকল্প অনুমোদনের জন্য একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা এবং স্থানীয় সাংসদ নুরুন্নবী চৌধুরীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

সূত্র জানায়, তজুমদ্দিন ও লালমোহন উপজেলার উপকূলীয় বাঁধ পুর্নবাসন, নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন ও সংরক্ষণ প্রকল্পে (প্রথম পর্যায়) ১ হাজার ৯৬ কোটি ৬০ লাখ টাকার একটি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে বোরহানউদ্দিন উপজেলার হাসাননগর ইউনিয়ন থেকে দক্ষিণে তজুমদ্দিন ও লালমোহন উপজেলা হয়ে চরফ্যাশন উপজেলার বেতুয়া পর্যন্ত ৩৪ কি.মি বাঁধের উন্নয়ন হবে। বাঁধের উচ্চতা আরো ৫ ফুট বৃদ্ধি করে ১৮ ফুট কার্পেটিং সড়কের প্রস্তাব করা হয়েছে। সড়ক বাঁধের একপাশে ব্লক ও জিওব্যাগ দ্বারা নদীর তীর সংরক্ষণ ও অপর পাশে সবুজায়ন করা হবে।

উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আজ মঙ্গলবারের সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়েছে। গণভবন প্রান্ত থেকে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী। পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান সংবাদ সম্মেলন করার পর এ তথ্য টিভিতে প্রচারের পরপরই মানুষের মধ্যে আনন্দ-উচ্ছ্বাস দেখা যায়।

সাংসদ নুরুন্নবী চৌধুরী জানান, প্রকল্পটি এলাকার মানুষের প্রাণের দাবি এবং আমার নির্বাচনী অঙ্গীকার। ভোলার মানুষকে নদীভাঙনের হাত থেকে রক্ষায় এবং এযাবৎকালে জেলার সবচেয়ে বড় প্রকল্প অনুমোদন দেয়ায় এলাকার মানুষের পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী থাকলেই এ দেশে উন্নয়ন হয়। তাই এ প্রকল্পের কারণে ভোলার মানুষ বারবার আওয়ামী লীগকে ভোট দেবে। ইতিপূর্বেও প্রধানমন্ত্রীর মাধ্যমে নদীর তীর সংরক্ষণের জন্য তজুমদ্দিনে ৬০০ কোটি এবং লালমোহনে ২৩২ কোটি টাকার কাজ বাস্তবায়ন করা হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Design & Developed by : BD IT HOST