শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৪৮ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞাপন
আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিন ।  যোগাযোগঃ 01977306839

বাংলাদেশ সফরে আসছেন জিসিসি’র মহাসচিব

Reporter Name / ১৩৫৩ Time View
Update : শুক্রবার, ১ জুলাই, ২০২২, ৫:৫৪ পূর্বাহ্ণ

হাকিকুল ইসলাম খোকন ,সিনিয়র প্রতিনিধিঃগালফ কো-অপারেশন কাউন্সিলের (জিসিসি) সঙ্গে বাংলাদেশের সহযোগিতার বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার কথা রয়েছে। এজন্য চলতি বছরে বাংলাদেশ সফর আসার কথা জানিয়েছেন সংস্থাটির মহাসচিব ড. নায়েফ ফালাহ এম আল-হাজরাফ।বুধবার (২৯ জুন) সৌদি আরবের রিয়াদে জিসিসি এর সচিবালয়ে সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. জাবেদ পাটোয়ারীর সঙ্গে বৈঠকে এ কথা জানান জিসিসির মহাসচিব।বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের জন্য জিসিসির মহাসচিবকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।মহাসচিব জানান, বাংলাদেশ ও জিসিসি দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, অভিন্ন মূল্যবোধ ও বোঝাপড়ার ভিত্তিতে অত্যন্ত শক্তিশালী বন্ধন রয়েছে।তিনি বাংলাদেশের আর্থসামাজিক ও কৃষি উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করেন। জলবায়ু পরিবর্তন, বিশ্ব শান্তি এবং অন্যান্য অনেক বিষয়েও বাংলাদেশের গঠনমূলক ভুমিকা প্রশংসনীয় বলে উল্লেখ করেন তিনি।বাংলাদেশ এবং জিসিসি পারস্পরিক সুবিধার জন্য অগ্রাধিকারভিত্তিক ক্ষেত্র চিহ্নিতকরণ ও সেসব ক্ষেত্রে এক সাথে কাজ করতে পারে বলে মহাসচিব জানান।খবর বাপসনিউজ।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ একটি খাদ্য উৎপাদনকারী দেশ এবং কৃষি ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সক্ষমতা ও অভিজ্ঞতা জিসিসি সদস্য রাষ্ট্র সমূহের খাদ্য নিরাপত্তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী উল্লেখ করেন যে, জিসিসি দেশ এবং মধ্যপ্রাচ্য বিশ্বের অন্যতম জ্বালানী যোগানদাতা অঞ্চল এবং বিশ্ব রাজনীতিতে বরাবরই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতা সবার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।তিনি ইয়েমেনে শান্তির জন্য সাম্প্রতিক উদ্যোগে জিসিসি মহাসচিবকে প্রশংসা করেন এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পরে রাশিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে জিসিসির সম্পৃক্ততার ও প্রশংসা করেন।মহাসচিবের বাংলাদেশ সফরের বিষয়ে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বলেন, এই সফর তাঁকে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন প্রত্যক্ষ করার সুযোগ করে দেবে। পাশাপাশি পারস্পরিক বাণিজ্য বৃদ্ধিসহ অনেক বিষয়ে বাংলাদেশের সক্ষমতা সম্পর্কে সম্যক ধারণা পাওয়া যাবে।রাষ্ট্রদূত সহযোগিতা কাঠামোর সমঝোতা স্মারকটি চূড়ান্ত হওয়ায় তাঁর সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সমঝোতা স্মারকটি স্বাক্ষরের উপর জোর দেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Design & Developed by : BD IT HOST