জয়নাল আবদীন সজীব জেলা প্রতিনিধি লক্ষীপুর সদর উপজেলা চন্দ্রগঞ্জথানা অধীনে ৯ নং উত্তর জয়পুর ইউনিয়ন ১ নং ওয়ার্ড মুসী বেপারি বাড়ি প্রবাসীর স্ত্রী হত্যার অভিযোগ ভাসুরের ছেলে ফয়সাল মরহুম জান্নাতুল ফেরদৌস এর লিখিত কাগজ বুঝা যাচ্ছে। তাদের পূর্ব ইতিহাসে এমন কি ঘটনা ঘটেছে যার মধ্যে মেরে ফেলা হয়। গত শুক্রবার রাত্রে জান্নাতুল ফেরদৌস এর সাথে কথা কাটাকাটি হয় একই বিলডিংগে ফয়সালের মা সহ জান্নাতুল ফেরদৌস ঘুমিয়ে ছিলেন। সকালবেলা খবর পাওয়া যায় জান্নাতুল গলায় ফাঁসি দিয়েছে। হত্যা করা হয়, জান্নাতুল ফেরদৌস কে মিথ্যা অপবাদ ফাঁসির দিয়েছে। আজ শনিবার( ১০-এপ্রিল) ২০২২ ইং প্রশাসনের কাছে আকুল আবেদন থাকবে। সত্য উদ্ঘাটন করে অপরাধীদেরকে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর যেন কোন মায়ের বুক এভাবে খালি না হয় সন্তান যেন মায়ের লাশ দেখতে চায় না তাই প্রশাসন যেন সত্য উদ্ঘাটন করে। অপরাধীদেরকে 72 ঘন্টার ভিতরে গ্রেপ্তার করবেন বলে আশা করেন এলাকাবাসী। মায়ের হত্যার বিচার চাইলেন হ্যাপি এই সময় সাংবাদিকের উদ্দেশ্যই হ্যাপি বলেন আমার মায়ের হত্যা, আমরা বিচার চাই আমার মাকে মেরে ফেলা হয়েছে। হত্যা করেছে, আমার মা ফাঁসি দিতে পারি না আমার মায়ের 8 কলমের লিখিত কাগজে থেকে অনেক টাকা হাতিয়ে নিয়েছে অপরাধীরা।মা বড় ধন রক্তের বাঁধন যদিও পৃথক হয়, অপরাধের কারণ। আমি পুলিশের ভাইদের কাছে একটি আবেদন করছে শুধু আমার মায়ের হত্যার বিচার চাই। সত্য উদ্ঘাটন করে ফয়সালকে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হোক। তিনি প্রশাসনের উদ্দেশ্য আরো একটি কথা বলেছিলেন। আমার মা আমার কাছে লিখিত কাগজে বলে দিয়েছে আমার মায়ের হত্যার প্রধান আসামি ফয়সাল ও তার সহযোগী কিস্তি স্যার জহির সহ চারজন পরিকল্পিতভাবে আমার মাকে হত্যা করেছে। এবং আমার মা থেকে 60, লক্ষ টাকা এক বছরে নিয়েছে। 5 লক্ষ টাকার বিনিময় সুদ নিয়েছে 20 লক্ষ টাকা এতে বুঝা যায় আমার মাকে হত্যা করা হয়েছে। এবং আমাদের ঘর থেকে সকল কাগজপত্র স্বর্ণ অলংকার সহ মোবাইল নিয়ে উধাও হয়ে যায়। আর যেন আমার মত কোন মেয়ে যেন মায়ের জন্য কাঁদতে না হয়। তাই প্রশাসনের কাছে আকুল আবেদন আমার মায়ের হত্যার বিচার চাই আর কোন দাবি নাই, দাবি শুধু একটাই, মায়ে হত্যার বিচার চাই। এইসময় চন্দ্রগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ মোসলেহ্ উদ্দিন স্যারের সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন অভিযোগের ভিত্তিতে অপরাধী যত বড় শক্তিশালী হোক না কেন সত্য উদ্ঘাটন করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।