বৃহস্পতিবার, ০১ জুন ২০২৩, ১০:১৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
Logo বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট শুভ উদ্বোধন Logo বঙ্গবন্ধু’র জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপনে চট্রগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার Logo “ফুলপুরে মিটার চোর চক্রের দুই সদস্য ১৪ টি মিটার সহ গ্রেপ্তার। Logo ভাঙ্গায় ২ সপ্তাহ পরও থেমে নেই ভাংচুর ও লুটপাট, খাবার পানির তীব্র সংকট, মানবতার জীবন যাপন Logo সাপাহারে বঙ্গবন্ধুর “জুলিও কুরি” শান্তি পদক প্রাপ্তির অর্ধশত বর্ষ উদযাপন Logo বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত Logo খানসামায় বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন Logo খানসামায় বাইসাইকেল,ঘরের চাবি হস্তান্তর,শিক্ষাবৃত্তি প্রদান,ভেড়া বিতরণ ও স্কুলে দুধ পান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত Logo পরানগঞ্জে স্বামী পরিত্যক্তা আছমা খাতুনকে উচ্ছেদের জন্য সন্ত্রাসী হামলা ; রাতের আঁধারেই গুঁড়িয়ে দেয় টিনের ঘর Logo রায়পুরা প্রেসক্লাবের সভাপতি নুর উদ্দিন সম্পাদক রফিক কোষাধ্যক্ষ হারুনুর রশিদ
বিজ্ঞাপন
আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিন ।  যোগাযোগঃ 01977306839

প্রকৃতির তৈরি রহস্যময় ‘ঝুলন্ত সেতু’ ভ্রমনের আজই ঘুরে আসুন।

Reporter Name / ৫৮৫ Time View
Update : মঙ্গলবার, ৫ এপ্রিল, ২০২২, ১০:৪১ পূর্বাহ্ণ

হাফিজুর শেখ যশোর ডেক্সরিপোর্টঃ
র্কংটক্রিট কিংবা লোহার তৈরি সেতু তো হরহামেশাই দেখেন, তবে কখনো কি জীবন্ত সেতু দেখেছেন? বলছি মেঘালয় রাজ্যের বিখ্যাত সব ঝুলন্ত সেতুর কথা।
মেঘালয়ের ৭২টি গ্রামজুড়ে বর্তমানে ছোট-বড় ১০০টি জীবন্ত রুট ব্রিজ আছে। এই সেতুগুলোর কারণে সম্প্রতি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের অস্থায়ী তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে মেঘালয়।মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড কে সাংমা টুইটারে এই ঘোষণা দিয়েছেন। এই সেতুগুলোর নাম দেওয়া হয়েছে ‘জিংকিয়েং জেরি: লিভিং রুট ব্রিজ কালচারাল ল্যান্ডস্কেপস অব মেঘালয়’।সেতুগুলো প্রাকৃতিকভাবেই তৈরি হয়েছে। কবে ও কীভাবে এসব সেতু তৈরি হয়েছে তা জানা না গেলেও চেরাপুঞ্জির সেতুগুলোর প্রথম লিখিত রেকর্ড ১৮৪৪ সালের এশিয়াটিক সোসাইটি অব বেঙ্গল জার্নালে পাওয়া যায়।সেখানে আদিবাসী খাসি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠিরা বসবাস করেন। ইউনেস্কোর মতে, ‘এই কাঠামোগত ইকোসিস্টেম শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চরম জলবায়ু পরিস্থিতিতে মানুষ ও প্রকৃতির মধ্যে গভীর সম্প্রীতি ঘটিয়েছে।’
শুধু মেঘালয়েই নয় বরং এ ধরনের জীবন্ত সেতু বিশ্বের সবচেয়ে আর্দ্র অঞ্চলে দেখা যায়। মেঘালয়ের এই সেতুগুলো আশপাশের ৭৫টিরও বেশি প্রত্যন্ত গ্রামে সংযোগের সুবিধা দেয়।
এ ধরনের সাসপেনশন ব্রিজগুলো তৈরির পেছনের রহস্য হলো, নদী বা খালের আশপাশের গাছগুলোর সঙ্গে শিকড়গুলোও শক্তিশালী ও আকারে বাড়ে। এভাবেই তৈরি হয় প্রাকৃতিক ঝুলন্ত সেতু।
এ ধরনের সেতুগুলো খুবই মজবুত হয়। মেঘালয়ের সবচেয়ে বড় লিভিং রুট ব্রিটটির বয়স আনুমানিক ১৫০ বছরেরও বেশি বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। একসঙ্গে ৫০ জন এই সেতু দিয়ে চলাচল করতে পারেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Design & Developed by : BD IT HOST