শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১:০১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
Logo সাংবাদিক জুয়েল খন্দকারের বিরুদ্ধে কাউন্সিলর সাহেদ ইকবাল বাবুর মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে প্রতিবাদ সভা অনুষ্টিত Logo জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ঠিকাদারদের সাথে লিরা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ”র মতবিনিময় সভা-সম্পন্ন Logo হোসনাবাদ উপ-নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে যে যেই প্রতীক পেলেন। Logo অভয়নগরে মাছের ঘের ভয়ভীতি দেখিয়ে জবরদখল করার অভিযোগ : রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কা। Logo চট্টগ্রাম মেডিকেলে  দালাল চক্রের ৩ সদস্য আটক Logo বেনাপোল পুলিশের অভিযানে সাজাপ্রাপ্ত আসামীসহ ১৪ জন গ্রেফতার Logo রায়পুরায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ Logo ঝালকাঠিতে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইটবাটা প্রস্তুতের কাজ ও গাছ কাটায় প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ভায়োলেশন মামলা Logo “ইন্টারন্যাশনাল প্রেস ক্লাব এন্ড হিউম্যান রাইটস” এর কেন্দ্রীয় কমিটির চূড়ান্ত প্রার্থিতা গ্রহণ। Logo সাংবাদিকদের বিতর্কিত করায় লাকীর বিরুদ্ধে এক হাজার কোটি টাকার মানহানী মামলা করার ঘোষণা-বিএমইউজে”র মানববন্ধন
বিজ্ঞাপন
আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিন ।  যোগাযোগঃ 01977306839

প্রকৃতির তৈরি রহস্যময় ‘ঝুলন্ত সেতু’ ভ্রমনের আজই ঘুরে আসুন।

Reporter Name / ১২৫৫ Time View
Update : মঙ্গলবার, ৫ এপ্রিল, ২০২২, ১০:৪১ পূর্বাহ্ণ

হাফিজুর শেখ যশোর ডেক্সরিপোর্টঃ
র্কংটক্রিট কিংবা লোহার তৈরি সেতু তো হরহামেশাই দেখেন, তবে কখনো কি জীবন্ত সেতু দেখেছেন? বলছি মেঘালয় রাজ্যের বিখ্যাত সব ঝুলন্ত সেতুর কথা।
মেঘালয়ের ৭২টি গ্রামজুড়ে বর্তমানে ছোট-বড় ১০০টি জীবন্ত রুট ব্রিজ আছে। এই সেতুগুলোর কারণে সম্প্রতি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের অস্থায়ী তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে মেঘালয়।মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড কে সাংমা টুইটারে এই ঘোষণা দিয়েছেন। এই সেতুগুলোর নাম দেওয়া হয়েছে ‘জিংকিয়েং জেরি: লিভিং রুট ব্রিজ কালচারাল ল্যান্ডস্কেপস অব মেঘালয়’।সেতুগুলো প্রাকৃতিকভাবেই তৈরি হয়েছে। কবে ও কীভাবে এসব সেতু তৈরি হয়েছে তা জানা না গেলেও চেরাপুঞ্জির সেতুগুলোর প্রথম লিখিত রেকর্ড ১৮৪৪ সালের এশিয়াটিক সোসাইটি অব বেঙ্গল জার্নালে পাওয়া যায়।সেখানে আদিবাসী খাসি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠিরা বসবাস করেন। ইউনেস্কোর মতে, ‘এই কাঠামোগত ইকোসিস্টেম শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চরম জলবায়ু পরিস্থিতিতে মানুষ ও প্রকৃতির মধ্যে গভীর সম্প্রীতি ঘটিয়েছে।’
শুধু মেঘালয়েই নয় বরং এ ধরনের জীবন্ত সেতু বিশ্বের সবচেয়ে আর্দ্র অঞ্চলে দেখা যায়। মেঘালয়ের এই সেতুগুলো আশপাশের ৭৫টিরও বেশি প্রত্যন্ত গ্রামে সংযোগের সুবিধা দেয়।
এ ধরনের সাসপেনশন ব্রিজগুলো তৈরির পেছনের রহস্য হলো, নদী বা খালের আশপাশের গাছগুলোর সঙ্গে শিকড়গুলোও শক্তিশালী ও আকারে বাড়ে। এভাবেই তৈরি হয় প্রাকৃতিক ঝুলন্ত সেতু।
এ ধরনের সেতুগুলো খুবই মজবুত হয়। মেঘালয়ের সবচেয়ে বড় লিভিং রুট ব্রিটটির বয়স আনুমানিক ১৫০ বছরেরও বেশি বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। একসঙ্গে ৫০ জন এই সেতু দিয়ে চলাচল করতে পারেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Design & Developed by : BD IT HOST