মোকলেছুর রহমান, দাকোপ প্রতিনিধি দাকোপের পানখালী মমতাজ বেগম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। গত ইং ৪জুন রোজ শনিবার চালনা পৌরসভার চালনা সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ পরিক্ষা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু,গত কাল শিক্ষক নিয়োগ পরিক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। গোপন সুত্রে জানা যায়, পরিক্ষার পূর্বের থেকে নিয়োগের ব্যাপারে শিক্ষক প্রস্তুত হয়েছে। এমন অভিযোগ করেন উপস্থিত পাঁচ জন পরিক্ষার্থী। যেখান সাত জন শিক্ষক নিয়োগ পরিক্ষা দেওয়ার কথা। পরে এ বিষয় জানার জন্য সরজমিনে উপস্থিত সাংবাদিকরা, দাকোপ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জনাব সোহেল সাহেব সাংবাদিকদের জানান, আজ শিক্ষক নিয়োগ পরিক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। নিয়োগ পরিক্ষায় সাত জন আবেদন করে ছিল, পাঁচ জন পরিক্ষার্থী অনুপস্থিত তাই এ সিদ্ধান্ত। আর অনিয়ম বলে এখান কিছু নাই, অবশ্যই সঠিক ভাবে পরিক্ষা দিয়ে আসতে হবে। এবিষয়ে আরো কিছু জানান উপস্থিত ১নং পানখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাব্বির আহম্মেদ সাহেব। তিনি বলেন, এখানে কোন অনিয়ম বা কোন স্বজনপ্রীতি হচ্ছে না। শিক্ষক নিয়োগের ব্যাপারে আমি কঠোর কোন প্রকার অবৈধতার ছোয়া নাই। শিক্ষক নিয়োগের ব্যাপারে মমতাজ বেগম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জনাব মহিবুর রহমান সাহেব বলেন, এখানে কোন অনিয়ম বা কোন প্রকার স্বজনপ্রীতি নাই। আমি প্রথম থেকেই আছি। এখন আমাদের শিক্ষা অফিসার ও চেয়ারম্যান জনাব সাব্বির আহম্মেদ আছেন। এখন ওনারা সিদ্ধান্ত নিবেন। এখানে শিক্ষা অফিসার, চেয়ারম্যান ও অত্র স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বক্তব্যে মিথ্যা বলে দাবি করেন এলাকা বাসি। এলাকা বাসির পক্ষে সাংবাদিকদের সামনে কথা বলেন, পানখালী গ্রামের বাসিন্দা মোঃ মোস্তাক আহমেদ। তিনি বলেন,আগে থেকে শিক্ষক টাকার বিনিময়ে নিয়োগ করা হয়েছে। লোক দেখানোর জন্য পরিক্ষা বা নিময় আছে তাই এই পরীক্ষার নামে স্বজনপ্রীতি। তিনি আরো বলেন, শিক্ষা অফিসার, চেয়ারম্যান, প্রধান শিক্ষক যা বলেছেন সব মিথ্যা আমি প্রতিবাদ ও দিক্ষার জানাই।