বিশেষ প্রতিবেদন জুয়েল রানা টুঙ্গিপাড়া গোপালগঞ্জ মোঃ আমিনুল ইসলাম নামের এক প্রতারকের নামে রয়েছে প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ,ধাপে ধাপে প্রদান টাকা প্রধান করে নজরুল ইসলাম নামের এক ব্যবসায়ী,তিনি মনিরামপুর যশোরে উপজেলার,তিনি এখন প্রায় সর্বস্বান্ত হয়ে পথের ফকির, বর্তমানে খেয়ে না খেয়ে দিন যায় মনিরামপুরের নজরুলের, বর্তমান তার আর কোন পথ নেই সে এখন পথের ভিখারী,এই আমিনুলের সাথে রুস্তম মারফতে মনিরামপুর উপজেলা যশোর জেলা ব্যবসার চুক্তি হয়,চুক্তি অনুযায়ী তাকে প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা প্রদান করে,পরে ব্যবসা গুটিয়ে ফেলে নতুন চাকরির পথ বের করে প্রতারক আমিনুল ইসলাম, প্রতারক আমিনুল সব জায়গায় তার একটা বক্তব্য ছিলো বড় বড় নেতাদের নাম ভাঙ্গিয়ে ছবি দেখিয়ে লোকের কাছ থেকে টাকা নেওয়া ছিল তার সুকৌশল কখনো মন্ত্রীদের নাম বলে কখনো ডিসির নাম বলে কখনো পুলিশ প্রধানের নাম বলে কখনো পি এস এর নাম বলে এবং ডিআইজি আমার মামা পরিচয় দিয়ে থাকতো,এবং উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের নাম বলে কখনো বিমানের টিকিটের কথা বলে এইভাবে ২৫ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেই প্রতারক আমিনুল ইসলাম সর্বশেষ কিছুই দিলোনা সে,এভাবে তিনটি বছর অতিবাহিত হয়ে গেছে,এখনো ঘুরাচ্ছে, টাকা চাইলেই প্রান নাশের হুমকি দিতো প্রতারক আমিনুল ইসলাম,সর্বশেষ পথ না পেয়ে যশোর কোটে একটি মামলা করা হয়, মামলার তারিখ ১৪-৬-২০২২ মামলা নম্বর ৪৪০ মামলাটি সিআইডি তদন্তে আছে, শুধু তাই নয় প্রতারক আমিনুল ২৫ টির মত সিম ব্যবহার করে একেকজনে কাছ থেকে টাকা নিয়ে একেক নাম্বার দিচ্ছে পরে আর তাকে এই নাম্বারে পাওয়া যায় না,এবং সে চার চারটি বিয়ে করেছে এবং জুয়া খেলার তার বর্তমান পেশা প্রতারক আমিনুল ইসলাম ও রুস্তম ফকির পলাতক আছে,ভুক্তভোগী নজরুল পরিবার-পরিজন নিয়ে খুব কষ্টে মানবতায় জীবনযাপন করছে মোঃ নজরুল ইসলাম ফ্যামিলি, নজরুল ইসলাম দ্বাবী করে প্রশাসনিক ভাবে সঠিক তদন্ত করে কোটে জমা টাকা দিতে।মানবতার ফেরিওয়ালা মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে বীনিত ভাবে অনুরোধ জানাই ভুক্তভোগী নজরুল ইসলামের পরিবার,প্রশাসন যেন সহায়তা করেন।