সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টারঃ চট্টগ্রাম পুর্বাঞ্জলের এস/এসই/সেতু বিভাগে লোক সংকটের কারনে আস্থায়ী লোক নিযোগ করা হয। লোক নিযোগ এর কিছুদিন পর দেখা যায় কাজি সাইদুর রহমান নামে একজন ব্যাক্তি অস্থায়ী নিযোগ পাওযার পরে তার জায়গায় কাজ করছেন তার বাবা (রেলওয়ের সাবেক কমর্চারী) কাজী কাশেম । আর অস্থায়ী নিযোগ পাওযা সাইদুর রহমান কাজ করেন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের এস র হিসাবে। শুধু তাই না অস্থায়ী নিযোগ পাওযা মোঃআযুব আলী এবং মোঃ রাকিবুল হাসান নামের এ-ই দুই ব্যাক্তি কাজ না করেও প্রতি মাসেই তদের বেতন তুলে যাচ্ছেন। । এ-ই লোক নিযোগের পুরো ব্যাপারটি দেখেন ডিরআই শামসু। এ-ই রকম আরও অনেকের নাম আছে কিন্তু কিন্তু ব্যাক্তি নেই তাদের প্রতি মাসের বেতন চলে যাচ্ছে এ-ই শামসুর পকেটে। অফিস এবশুধু বেতনের টাকাই না অনৈতিক ভাবে বিভিন্ন ঠিকাদার থেকে টাকা নিযে কাজও দেন এ-ই শমসু সাহেব।আমবাগান ঝাউতলা টিউবওয়েল রেলওযের স্টেশনের বাউন্ডারি এবং অফিস মেরামতের কাজ অনৈতিক ভাবে এক ঠিকাদার কে কাজ দেন অথচ এ-ই কাজের দায়িত্ব ডিএন১ এর। ডিরআই শামসু বতমানে চটগ্রামের মোট তি] ডি আর আই অফিসের প্রধান হিসাবে আছেন। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় তিনি তার ইচ্ছে মতো কদমতলী ডিএর আই (সরঞ্জাম /সেতু ) অফিস কে বানিযেছেন তার ঘর, বাড়ি। সেখানে তিনি মুরগির ও কবুতরের ফার্ম গড়ে তুলেছেন। পাহাড়তলির মহিলা স্টাফ কে নিযে এসেছেন কদমতলীর অফিসে।নষ্ট কম্প্রেশার ঠিক না করেই সিসি বিল তুলে নেন এ-ই ডিরএ-ই। এ-ই সব ব্যাপারে উনার কাছে জানতে চাইলে উনি এ-ই বিষযে কথা বলতে রাজি হননি।তার বিষয় নিয়ে চীফ ইঞ্জিনিয়ার এর কাছে জানতে চাইলে উনি বলেন এতো বড় রেলওয়ের জাযগায় কে কিসের ফার্ম করছে সেটা দেখা তার পক্ষে অসম্ভব। এ-ই ব্যাপারে পুর্বাঞ্জলের জিএম কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন বিষয়টি তার জানা নেই তিনি জেনে দ্রুত এর ব্যাবস্তা নিবেন।