ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি। দেশের মধ্যে ছোট ইউনিয়ন এ-র মধ্যে অন্যতম ইউনিয়ন হচ্ছে চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগর উপজেলার রায়পুর ইউনিয়ন পরিষদ। সকল ইউনিয়ন এ-র ন্যায় ওয়ার্ড সংখ্যা ৯ টি হলেও গ্রামের সংখ্যা ৬ টি। চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগর উপজেলায় মোট ইউনিয়ন এ-র সংখ্যা ছিল ৪টি,তন্মধ্যে বৃহত্তর বাকা ইউনিয়ন, আন্দোলবাড়িয়া ইউনিয়ন, উথলী ইউনিয়ন ও সীমান্ত ইউনিয়ন পরিষদ। এরপর বৃদ্ধি পায় ৪ টি রায়পুর ইউনিয়ন, মনোহরপুর ইউনিয়ন কেডিকে ইউনিয়ন, হাসাদহ ইউনিয়ন।বৃদ্ধি পেয়ে মোট ইউনিয়ন সংখ্যা এখন ৮ টি। বৃহত্তর বাকা ইউনিয়ন তৎকালীন যার ভোটার সংখ্যা ছিল প্রায় ৩৩ হাজার। বৃহত্তর বাকা ইউনিয়ন এ-র ৬টি গ্রাম ও ৮ হাজারের মত ভোটার নিয়ে রায়পুর ইউনিয়ন এ-র প্রতিষ্ঠা লাভ করে ২০১২ সালে। ২৭ শে আগষ্ট ২০১২ সালে ইউনিয়ন এ-র প্রতিষ্ঠালগ্নে প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মোঃ হাসানুল আজিজ।সর্বপ্রথম নির্বাচন হওয়ার পর চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ তাহাজ্জত হোসেন মির্জা।তৃতীয় বার নৌকা প্রতিক পেয়ে আবারও বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচিত হন তাহাজ্জত হোসেন মির্জা। যিনি বর্তমান চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাহাজ্জত হোসেন মির্জা জানান আমি নিজেই এই ইউনিয়ন পরিষদ এ-র জমি দাতা।ইউনিয়ন টি,র গ্রামের সংখ্যা ৬ টি মারুফদা,কৃষ্ণপুর,রায়পুর,বাড়ান্দী, বালি হুদা, চাকলা,।বাড়ান্দী পুর্ব-পশ্চিম ও চাকলা নতুন-পুরাতন গ্রাম হয়ে মোট গ্রাম সংখ্যা ৮টি ওয়ার্ড সংখ্যা ৯ টি। খুবই ছোট একটা ইউনিয়ন যার জনসংখ্যা ৮ হাজারের একটু বেশি। উপজেলার ইউনিয়ন গুলোর মধ্যে এই রায়পুর ইউনিয়ন পরিষদ এ-র মানুষ অত্যন্ত পরিশ্রমী ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।