রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ০৫:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
Logo বোয়ালমারীতে ওয়েসিস বেকারী এন্ড পেস্ট্রি শপের শাখার উদ্বোধন  Logo আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সাংবাদিকদের সহযোগিতা চাইলেন শেরপুরের নবাগত পুলিশ সুপার Logo শাজাহানপুরে টানা ৪র্থ বারের মতো শ্রেষ্ঠ শ্রেণী শিক্ষক ( কারিগরী ) নির্বাচিত হলেন Logo বিশ্বমুক্ত গণমাধ্যম দিবস Logo রায়পুরা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১০ প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল Logo বানারীপাড়ায় ন্যাশনাল সার্ভিসের কমিটি গঠন। সুমন দেবনাথ সভাপতি, সজল চৌধুরী সম্পাদক Logo স্ত্রীকে নির্যাতন করার অভিযোগে চট্টগ্রাম,নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল নং-৬,এর আদালতে স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা Logo ঐতিহ্য নেত্রকোণা’র পূর্ণাঙ্গ কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা Logo বানারীপাড়ায় কেন্দ্রীয় যুবদলের সভাপতি সালাউদ্দিন টুকুর মুক্তির দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ Logo কোটচাঁদপুরে দর্জি ট্রেড ইউনিয়নের মে দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
বিজ্ঞাপন
আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিন ।  যোগাযোগঃ 01977306839

ছোট ভাইয়ের আবাদি জমিতে সেচ দিতে বড় ভাইয়ের বাঁধা

Reporter Name / ৫৫৯ Time View
Update : মঙ্গলবার, ৬ জুন, ২০২৩, ১১:৩৩ পূর্বাহ্ণ

 মিজানুর রহমান মিলন, শাজাহানপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি : প্রচন্ড খড়তাপে পুড়ছে বগুড়া শাজাহানপুর উপজেলার আমরুল ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামে কৃষক আব্দুল মোমিন(৩৫) এর কচু আবাদ। সেই জমিতে সেচের জন্য পানি দিতে বাঁধা সৃস্টি করছেন আপন বড় ভাই আব্দুর রশিদ(৫০)। জমিটিতে সেচের পানি নিতে হলে বড় ভাইয়ের বাড়ি সংলঘ্ন গলি দিয়েই নিতে হবে। ২ভাই ওই গ্রামের মন্তাজ প্রামানিকের ছেলে। এ নিয়ে সোমবার(৫জুন) সকাল ৮টার দিকে উভয় ভাইয়ের মধ্যে হাতা হাতির ঘটনাও ঘটে। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত থানায় অভিযোগ হয় নাই। সরেজমিনে বড় ভাই আব্দুর রশিদ জানান, আমার বাড়ির পাশ দিয়ে আমার ছোট ভাই মোমিন সেচের জন্য পানি নিচ্ছিল। আমি বলেছিলাম পাইপ দিয়ে পানি নেয়ার জন্য। কিন্তু সে তা না করেই পানি নিচ্ছিল। আমার স্ত্রী নিষেধ করায় তাঁকে মেরে রক্তাত্ব করেছে। ছোট ভাই আব্দুল মোমিন জানান, প্রচন্ড তাপে আমার আবাদ পুড়ে যাচ্ছে। পানি সেচ দেয়া জরুরি হয়ে পড়েছে। তাই আমার বড় ভাই রশিদ এর বাড়ির গলি দিয়ে আমার কচু বাগানে পানি নিচ্ছিলাম। ওই গলি পায়ে হাঁটার রাস্তার জন্য আমরা সাই ছেড়ে দিয়েছিলাম। যদিও বড় ভাই এখন তাঁর নিজের বলে দাবি করছেন। আবাদ নস্ট হলে আমাদেও পেট চলবেনা। জানতে চাইলে তাঁদের পিতা বৃদ্ধ মন্তাজ প্রামানিক জানান, যে গলি দিয়ে মোমিন জমিতে পানি নিচ্ছিল তা আমাদেও পরিবারের সবার পায়ে হাঁটার জন্য রাখা হয়েছে। আমি আমার সন্তানদেও জমি ভাগ করে দেয়ার সময় সেভাবেই দিয়েছিলাম। ওই গলির জায়গার জন্য আমি রশিদকে তাঁর বাড়ির সাথে এক শতাংশ জমি বেশি দিয়েছি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Design & Developed by : BD IT HOST