শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩, ০৬:০৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
Logo শার্শায় পরিচর্যা খরচ ও রোগবালাই কম হওয়ায় ভুট্টা চাষে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকদের Logo ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম ৮ মাস বেনাপোল স্থল বন্দরে ২৫৬ কোটি ৪৩ লাখ টাকা কম রাজস্ব আদায় Logo শার্শা জামতলা সীমান্তে থেকে এক কেজি ১৬৭ গ্রাম ওজনের ১o পিস স্বর্ণের বারসহ আটক-২ Logo পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাংবাদিক মোঃ শহিদুল ইসলাম Logo বেনাপোল বাজার স্বাভাবিক রাখতে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান, ২টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা। Logo শার্শায় উন্মুক্ত কারিগরি ফ্রি ট্রেনিং সেন্টার উদ্বোধন ও গুণীজন সংবর্ধনা Logo যশোর শার্শা রুদ্রপুর সীমান্তে বিওপি টহলদল ভারতীয় ইয়াবা ট্যাবলেট আটক Logo নেত্রকোণায় “সবুজ বাংলা সমবায় লিঃ ” এর পরিচালক সুমনের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ Logo যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী পরিবার যথাযথ মর্যাদায় ঐতিহাসিক ৭,১৭ ও ২৬ মার্চ পালন করেছে Logo নেত্রকোণার মোহনগঞ্জে ধামাইল উৎসব অনুষ্ঠিত
বিজ্ঞাপন
আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিন ।  যোগাযোগঃ 01977306839

সাপাাহারে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের সংবাদ সম্মেলন

Reporter Name / ১১৭ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১১:৫৫ পূর্বাহ্ণ

হারুনুর রশিদ, সাপাহার (নওগাঁ) প্রতিনিধি: নওগাঁর সাপাহারে ষড়যন্ত্রকারী ও চক্রান্তকারী মাসিরা চৌধুরী’র মিথ্যা প্রচারনার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শাহাজান হোসেন মন্ডল। বৃহষ্পতিবার বিকেল ৩টায় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে উক্ত সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা চেয়ারম্যান তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত কয়েকদিন আগে জৈনক মাসিরা চৌধুরী তার নামে মিথ্যা অপপ্রচার করে। যা ইন্ডিপিন্ডেন্ট টেলিভিশনে সংবাদ আকারে প্রকাশিত হয়। মাসিরা চৌধুরী যে ধরনের বক্তব্য প্রদান করেছেন তা সম্পূর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। তিনি তার বক্তব্যে আরো বলেন যে, “আমার জীবনে আমি কোন দিন কথিত ওই মাসিরা চৌধুরীকে দেখিনি বা চিনিওনা। অথচ তিনি তার বক্তব্যে আমাকে জালিয়াত বলে উল্লেখ করেছেন। আমি নাকি তার সম্মতির জাল দলিল তৈরী করে আত্মসাত করেছি। তার বক্তব্যে তিনি যে সম্পত্তির কথা উল্লেখ করেছেন তা তার ভাই মাকসুমুল হক চৌধুরী বিক্রি করেছেন। যা নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার জনৈক জুলফিকার আলী নামক এক ব্যক্তি ক্রয় করেন। উক্ত জুলফিকার আলীর সাথেও আমার কোন সম্পর্ক নেই। কথিত ওই মাসিরা চৌধুরী তার বক্তব্যে আমার মান সম্মানের ব্যপক ক্ষতি সাধন করেছেন। প্রকৃত ঘটনা না বুঝে তিনি আমাকে তাদের ব্যক্তিগত পারিবাকি ঝামেলায় জড়িয়েছেন।”উপজেলা চেয়ারম্যান বার বার চ্যালেঞ্জ করে বলেন, তিনি যে তার সম্পত্তি জাল করে নিয়েছেন তার বিষয়ে ওই মাসিরা চৌধুরীর সাহস থাকলে সে তা প্রমান করুক। তিনি সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্র্তপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। জমির মালিক মাকসুমুল হক চৌধুরী বলেন, “আমার বাবা দীর্ঘদিন আগে আমার নামে জমি হেবা করে দেন। যা থেকে আমি বিক্রয় করি। এখানে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ্জান হোসেনের কোন সংশ্লিষ্টতা নেই।” জমি ক্রেতা জুলফিকার আলী বলেন, “আমি মাকসুমুল হক চৌধুরীর কাছ থেকে জমি ক্রয় করেছি। এখানে মাসিরা চৌধুরী কেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে টানছেন তা আমার বুঝে আসছে না।” সংবাদ সম্মেলনে জমির প্রকৃত মালিক মাকসুমুল হক চৌধুরী,তার বোন মরিা চৌধুরী, ক্রেতা জুলফিকার আলী সহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগন উপস্থিত ছিলেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Design & Developed by : BD IT HOST